1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

ভাঙ্গুড়ায় পিঠা বিক্রি করেই চলে কালামের সংসার

  • Update Time : বুধবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ৪৩ Time View

শেখ সাখাওয়াত হোসেন, পাবনা (জেলা) প্রতিনিধি:

শীত অনেকের জীবনে কষ্টদায়ক হলেও কারো কারো জীবনে শীত আর্শিবাদ হয়ে আসে। শীতের পিঠা স্বাদে এনে দেয় নতুন মাত্রা। এই পিঠা বিক্রি করে চলে অনেকের সংসার। ঘুরে ভাগ্যের চাকা। পিঠা বিক্রেতারা মানুষদের পিঠা খাওয়ার সাধ মেটাচ্ছে এবং শীতের পিঠা কিনে বাসায় নিয়ে যাচ্ছে তাদের পরিবারের জন্য।

পাবনার ভাঙ্গুড়া পৌরসভার উত্তর মেন্দা বাজারে এমনই একটি পিঠার দোকান আবুল কালাম আজাদের। দীর্ঘ ১৫ বছর পিঠা বিক্রি করেই চলে তাঁর সংসার। প্রতিদিন ৪ থেকে ৫ হাজার টাকার পিঠা বিক্রি হয় এখানে। শীতের সকালে ভাপা পিঠা আর বিকেল থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত চিতই, তেলের পিঠা, ডিমচিতই ও দুধ পিঠা বিক্রি করেন তিনি।

প্রতিদিন ক্রেতার ভিড় লেগেই থাকে তাঁর দোকানে। কেউ খাচ্ছেন, কেউবা কাগজের ঠোঙায় মুড়িয়ে পিঠা নিয়ে যাচ্ছেন বাড়িতে। পিঠা বিক্রেতা আবুল কালাম আজাদের দুই ছেলের সংসার তাঁদের। প্রতিদিন ৪ থেকে ৫ হাজার টাকার পিঠা বিক্রি করেন তিনি।

মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) সরেজমিনে আবুল কালাম আজাদের দোকান ঘুরে দেখা গেছে, সেখানে পিঠা খেতে ভিড় জমিয়েছে নানা বয়সী মানুষ। পিঠা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি।

পিঠা বিক্রেতা আবুল কালাম আজাদের দোকানে ভাপা পিঠা, চিতই পিঠা, তেলের পিঠা, ডিমচিতই ও দুধ পিঠা তৈরি করতে দেখা যায়। এর মধ্যে ভাপা আর চিতই পিঠার কদর বেশি। একেক ধরনের পিঠার দাম একেক রকম। এই দোকানে চিতই পিঠা বিক্রি হয় হরেক রকমের ভর্তা দিয়ে।

পৌরসভার চৌবাড়ীয়া মাষ্টার পাড়া থেকে পিঠা খেতে আসা সেলিম রেজা বলেন, শীতকাল বাংলাদেশের প্রধান তিনটি ঋতুর মধ্যে অন্যতম। এখন আর আগের মতো গ্রামের বাড়িতে যাওয়া হয় না। তাই বলে শীত এলে পিঠা খাব না তা তো হবে না। সে জন্য ছোট ভাইদের নিয়ে কালাম ভাইয়ের দোকানে পিঠা খেতে এসেছি। বিভিন্ন ভর্তা দিয়ে পিঠা খেতে ভারি মজা লাগে।

পিঠা বিক্রেতা আবুল কালাম আজাদ বলেন, এই পিঠা বিক্রি করেই সংসার চলে। চিতই পিঠা ১০ টাকা, ডিমচিতই পিঠা আকারভেদে ২০-৩০, ভাপা পিঠা ৫-১০, তেলের পিঠা ১০ ও দুধ পিঠা ২০ টাকা দামে হরদম বিক্রি হচ্ছে। চালের গুঁড়া, গুড়, লাকড়ি ও অন্যান্য খরচ বাদে ১২০০-১৫০০ টাকা লাভ হয় দিনে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..